Naughty sweet stories increase the density of fun friendships #1

আজ লিখতে প্রচুর কষ্ট হচ্ছে ঘুম পাচ্ছে দুপুর ১ টা বাজতেছে কলেজে গিয়েছিলাম তবে গিয়ে আজ অজ্ঞান হয়ে গেছিলাম শরীর তা খুবই দুর্বল জানি না আজকে খুবই লিখতে ইচ্ছে করছে তাই লিখছি,
একটা সময় আমরা একে অপরকে বুঝতে পারছিলাম। আমাদের মতের বিনিময় হলো এবং দেখলাম আমাদের উভয়ের মনোভাব প্রায় এক। একদিন, ও আমাকে বললো, "তুমি কি আমার শোভাকাঙ্ক্ষী হবে?" আমি "শোভাকাঙ্ক্ষী" শব্দটির মানে জানতাম না, তাই তাকে জিজ্ঞেস করলাম, "এর মানে কি?" সে বললো, "এর মানে হলো আমরা একে অপরের কথা শুনবো, দুঃখ বিনিময় করবো এবং সকল সমস্যার সমাধান দিবো একে অপরকে।"

তারপর আমি খুব আনন্দের সঙ্গে তার শোভাকাঙ্ক্ষী হয়ে গেলাম। আমাদের দিনগুলো বেশ ভালোই যাচ্ছিলো, এবং নতুন নতুন টপিক নিয়ে কথা বলতাম।

একদিন, ও আমাকে জিজ্ঞেস করলো, "তোমার ভবিষ্যৎ নিয়ে কি চিন্তা?" আমি বললাম, "আমার সব চিন্তা করা আছে, এমনকি আমার ভবিষ্যৎ বাচ্চার নামও ঠিক করা আছে।" শুনে সে অনেক অবাক হলো এবং বললো, "আমিও আমার বাচ্চাদের নাম ভেবে রেখেছি।" তারপর আমাকে জিজ্ঞেস করলো, "কি রাখবে নাম?" আমি বললাম, "ছেলে হলে ফারহান এবং মেয়ে হলে ইলা।" সে একটু অবাক হয়ে বললো, "ইলা নামটা তো আমি আগে শুনিনি, আর ফারহান তো তোমার নাম। তুমি কীভাবে বাচ্চার নাম ইলা রাখবে?"

তারপর আমি তাকে জিজ্ঞেস করলাম, "তোমার বাচ্চাদের কি নাম দিবে?" সে বললো, "আমি আমার মেয়ের নাম দেবো মুসকান, আর ছেলের নাম এখনও ঠিক করিনি।" এরপর আমাকে কিছু নাম সাজেস্ট করতে বললো। আমি বেশ কিছু নাম বললাম, এবং শেষে "মিহরান" নামটি সে সিলেক্ট করলো। সেই নামটা আমারও পছন্দ হলো, তাই আমি আমার মনে মনে ঠিক করে ফেললাম, এই নামটি আমার বাচ্চার জন্য।

আরও অনেক কথা হচ্ছিল, তারপর একসময় আমি বললাম, "আমি আমার মেয়ের সাথে তোমার ছেলের বিয়ে দিবো।" শুনে সে অনেক খুশি হলো। আসলে, আমরা আমাদের সময়গুলো উপভোগ করতে শুরু করেছিলাম। একদিন, আমি বললাম, "একটা ব্যাপার নিয়ে আমি চিন্তিত।" সে বললো, "কি নিয়ে?" আমি বললাম, "আপনার ছেলে নাকি আমার মেয়ে কে কিস করছে?" শুনে সে অবাক হলো এবং বললো, "বাচ্চাগুলো তো একদমই পেকে গেছে!" তারপর সে বললো, "যাক, ওরা তো জামাই-বউ, ওরা যা খুশি করুক, আমরা এর মধ্যে না যাই।"

এটা শুনে আমি একটু লজ্জিত হলেও, আমাদের মজা করে চলতে থাকলাম। এই ধরনের মজা আমাদের সম্পর্কের আনন্দ আরও বাড়িয়ে দিচ্ছিলো।